ইউনিক্স ও
FreeBSD'র
হাতেখড়িঅ্যানেলিসএন্ডারসনandrsn@andrsn.stanford.eduভাষান্তরপ্রজ্ঞাabulfazl AT juniv.eduFreeBSDGetting started guideAugust 15, 1997FreeBSD
ইনস্টল
করতে
পারায়
আপনাকে
স্যালুট!!!
বিভিন্ন
ইউনিক্স
এবং বিশেষ
করে FreeBSD'র
জগতে যারা
নতুন,
তাদেরকে
উদ্দেশ্য
করেই এই
লেখা; তাই
ইউনিক্সের
প্রাথমিক
ব্যাপারগুলো
দিয়েই
লেখাটি
শুরু
হয়েছে।
আমরা ধরে
নিচ্ছি যে,
আপনি BSDi
বা
FreeBSD.org এর
সরবরাহকৃত
FreeBSD'র ২.০.৫ বা
তার
পরবর্তী
কোন
সংস্করণ
ব্যবহার
করছেন;
তাছাড়া
আপনিই
এমুহূর্তে
আপনার
সিস্টেমের
একমাত্র
ব্যবহারকারী
এবং ডস/উইন্ডোস
বা OS/2
ব্যবহারেও
আপনি
মোটামুটি
অভ্যস্ত।লগ ইন ও লগ আউটযখন login:
লেখাটি
দেখতে
পাবেন, তখন
root
অথবা
সাধারণ
একজন
ব্যবহারকারীরূপে
লগ ইন করুন,
অর্থাত্
সিস্টেমে
প্রবেশ
করুন।
সাধারণ
ব্যবহারকারির
এই
অ্যাকাউন্টটি
পূর্বেই
ইনস্টলেশনের
সময় অথবা root
হিসেবে
তৈরী করে
রাখতে হবে।
root নামক
অ্যাকাউন্টটি
FreeBSD
ইনস্টলেশনের
সময় নিজে
থেকেই তৈরী
হয়। এই root
অ্যাকাউন্টটির
ক্ষমতা
অপরিসীম।
এটি থেকে
সিস্টেমের
যেকোন
স্থানে
প্রবেশ করে
যেকোন
পরিবর্তন
করা যায়;
এমনকি
প্রয়োজনীয়
ফাইল মুছে
ফেলাও root এর
জন্য কোন
সমস্যা নয়।
তাই root
অ্যাকাউন্টে
লগ ইন করলে
যথেষ্ট
সতর্কতা
অবলম্বন
করা
প্রয়োজন।
% এবং #
চিহ্নদুটি
কমান্ড
প্রম্পট
নির্দশ
করে।
কমান্ড
প্রম্পট হল
ব্যবহারকারীর
নিকট থেকে
বিভিন্ন
কমান্ড বা
নির্দেশ
গ্রহন করার
একটি বিশেষ
প্রোগ্রাম।
এই লেখায়,
সাধারণ
একজন
ব্যবহারকারীর
নিকট
উপস্থাপিত
কমান্ড
প্রম্পট
বোঝাতে %
এবং root এর
জন্য #
ব্যবহৃত
হয়েছে।
আপনি যে
কমান্ড
প্রম্পটটি
ব্যবহার
করেন, তা এর
থেকে ভিন্ন
হতে পারে।
লগ আউট করে
প্রতিবার
নতুন একটি
login:
প্রম্পট
পেতে হলে
লিখুন -#exitএটিসহ
অন্যান্য
প্রতিটি
কমান্ড
লিখে Enter
চাপুন।
তাছাড়া
একথাও মনে
রাখবেন যে,
ইউনিক্স
ছোট ও বড়
হাতের
অক্ষরকে
ভিন্নভাবে
বিবেচনা
করে,
অর্থাত্
exit ও EXIT
কখনোই এক
নয়।
কম্পিউটার
বন্ধ (shut down)
করতে চাইলে
লিখুন -#/sbin/shutdown -h nowআর রিবুট
করতে চাইলে
লিখুন -#/sbin/shutdown -r nowঅথবা#/sbin/rebootএকত্রে
CtrlAltDelete
চেপেও
রিবুট করতে
পারেন।
রিবুটের
পূর্বে FreeBSD
কিছুটা সময়
নেবে। FreeBSD'র
নতুন
সংস্করণগুলোতে
/sbin/reboot ও
CtrlAltDelete
একই ফল
দেয়।
রিস্টার্ট
বাটন চেপে
কম্পিউটার
রিবুট করা
অপেক্ষা
এদুটি অনেক
ভাল উপায়।
তাছাড়া
নতুন করে FreeBSD
ইনস্টলের
ঝুকি
এড়ানোর
জন্যও এই
দুটি
পদ্ধতি
ব্যবহার
করা
উচিত্।Root হিসেবে
নতুন
ব্যবহারকারীর
জন্য
অ্যাকাউন্ট
তৈরীইনস্টলেশনের
সময় যদি
কোন
অ্যাকাউন্ট
তৈরী করে
না থাকেন
এবং এখন root
হিসেবে লগ
ইন করে
থাকেন, তবে
একটি
অ্যাকাউন্ট
তৈরীর সময়
হয়েছে।
এজন্য
লিখুন -#adduserপ্রথমবার
এই
কমান্ডটি
ব্যবহার
করলে কিছু
প্রশ্ন করা
হয় এবং কোন
পছন্দ না
থাকলে
ডিফল্ট
হিসেবে কি
গ্ড়গ্রহন
করা হবে
তাও দেখানো
হয়। ডিফল্ট
শেল হিসেবে
হয়তো sh
এর নাম
দেখানো হবে
কিন্তু
আপনি csh
শেলও পছন্দ
করতে
পারেন।
কিছুই
পছন্দ করার
না থাকলে
শুধু Enter
চাপুন। এই
পছন্দগুলোই
পরবর্তী
প্রতিটি
অ্যাকাউন্ট
তৈরীর সময়
ব্যবহৃত
হবে।
/etc/adduser.conf
নামক একটি
পরিবর্তনযোগ্য
ফাইলে এই
তথ্যগুলো
লেখা হয়।নতুন কোন
ব্যবহারকারীর
জন্য
অ্যাকাউন্ট
তৈরীর একটি
উদাহরণ এখন
দেয়া হচ্ছে
যেখানে
জ্যাক
বেনিম্বলের
জন্য
জ্যাক
নামে একটি
অ্যাকাউন্ট
তৈরী করা
হয়।
নিরাপত্তার
ব্যাপারটি
বেশ
গুরুত্বপূর্ণ
হলে
জ্যাককে
একটি
পাসওয়ার্ডও
দিতে হবে।
জ্যাককে
অন্যকোন
গ্রুপের
অন্তর্ভুক্ত
করা হবে
কিনা জানতে
চাইলে
লিখুন
wheelLogin group is "jack". Invite jack into other groups: wheelএর ফলে
jack
অ্যাকাউন্টে
লগ ইন করেও
su কমান্ড
ব্যবহার
করে root হওয়া
যাবে।
এভাবে root
অ্যাকাউন্টে
লগ ইন করলে
অন্য কারো
বিরক্তি
উত্পাদনেরও
কোন
সম্ভাবনা
নেই।যেকোন সময়
CtrlC
চেপে adduser
থেকে বের
হয়ে আসা
যায়। বের
হওয়ার
পূর্বে
নতুন
অ্যাকাউন্ট
তৈরী হবে
কি হবে না
তা নিশ্চিত
করার জন্য
একটি সুযোগ
দেয়া হবে;
নতুন
অ্যাকাউন্ট
তৈরী করতে
না চাইলে
শুধু n
চেপে না
করে দেয়া
যাবে।
ইচ্ছা হলে
jill নামে
দ্বিতীয়
আরেকটি
অ্যাকাউন্ট
তৈরী করতে
পারেন। এর
সুবিধা হল -
কোন কারণে
jack নামের
অ্যাকাউন্টটি
ক্ষতিগ্রস্থ
হলে jill
নামের
অ্যাকাউন্টটি
ব্যবহার
করতে
পারবেন।জ্যাকের
জন্য নতুন
অ্যাকাউন্ট
তৈরী হয়ে
গেলে exit
কমান্ড
ব্যবহার
করে বের
হয়ে আসুন ও
জ্যাক
হিসেবে
পুনরায় লগ
ইন করুন।
বিশেষ
দরকার না
হলে root
হিসেবে কাজ
না করাই
ভাল; এতে root এর
শক্তি
অপব্যবহার
হওয়ার ঝুকি
থাকে না।যদি আপনি
ইতিপূর্বেই
জ্যাকের
জন্য একটি
অ্যাকাউন্ট
তৈরী করে
থাকেন এবং
এখন তাকে
শুধু su
কমান্ড
ব্যবহার
করে root হওয়ার
সুযোগ দিতে
চান, তবে
আপনি নিজে root
হিসেবে লগ
ইন করে
/etc/group
ফাইলের
প্রথম
লাইনে jack
শব্দটি যোগ
করুন। এই
লাইনটিতে
wheel
গ্রুপের
সদস্যদের
নাম
তালিকাভুক্ত
থাকে। তবে
এর পূর্বে
আপনাকে
Vi
টেক্সট
এডিটর
কিংবা Vi এর
পরিবর্তে
ee
ব্যবহার
করা শিখতে
হবে। Vi থেকে ee
ব্যবহার
করা
অপেক্ষাকৃত
সহজ।
সাধারণত
FreeBSD'র নতুন
সংস্করণগুলোতে
ee দেয়া
থাকে।কোন
ব্যবহারকারীর
অ্যাকাউন্ট
মুছে ফেলতে
চাইলে rmuser
কমান্ড
ব্যবহার
করুন।ঘুরে দেখাএকজন
সাধারণ
ব্যবহারকারীরূপে
লগ ইন করুন
এবং
বিভিন্ন
ডিরেক্টরি
ঘুরে ফিরে
দেখুন।
প্রয়োজনীয়
সহায়িকা ও
FreeBSD
সংক্রান্ত
বিভিন্ন
তথ্য জানার
জন্য কিছু
কমান্ড
ব্যবহার
করে দেখতে
পারেন।এখানে
কয়েকটি
কমান্ড ও
তাদের
কার্যকারিতা
উল্লেখ করা
হলঃidআপনার
অ্যাকাউন্ট,
গ্রুপ
ইত্যাদির
নাম
জানাবে।pwdএ
মুহূর্ত
কোন
ডিরেক্টরিতে
অবস্থান
করছেন তা
জানাবে।lsবর্তমান
ডিরেক্টরির
সকল
ফাইলের
নাম
দেখাবে।ls ফাইলের
নাম
দেখানোর
সময়
এক্সিকিউটেবল
বা
বাইনারি
ফাইলের
শেষে *,
ডিরেক্টরির
শেষে /
এবং
সিম্বলিক
লিঙ্কের
শেষে @
জুড়ে
দেবে।ls নামসহ
প্রতিটি
ফাইলের
বিভিন্ন
তথ্য এই
ক্রমানুসারে
দেখাবে -
আকার,
তারিখ ও
ব্যবহারের
অনুমতি।ls লুক্কায়িত
dot
ফাইলসহ সব
ফাইলের
নামই
দেখাবে। root
হিসাবে লগ
ইন করলে
অবশ্য -a
ছাড়াই
লুক্কায়িত
ফাইলের
নাম দেখা
যায়।cdডিরেক্টরি
পরিবর্তন
করে। cd
.. লিখলে
একধাপ
উপরের
ডিরেক্টরিতে
যাওয়া
যায়। cd'র পর
যে একঘর space
আছে, তা
অবশ্যই
লিখতে
হবে। /usr/local/
ডিরেক্টরিতে
যেতে
চাইলে
লিখুন cd /usr/local ।
cd ~ লিখলে যে
অ্যাকাউন্টে
লগ ইন
করেছেন
তার home
ডিরেক্টরিতে
প্রবেশ
করবেন।
জ্যাক
অ্যাকাউন্টের
হোম
ডিরেক্টরি
হল /usr/home/jack। /cdrom এ cd
কমান্ড
ব্যবহার
করে
প্রবেশ
করুন এবং ls
ব্যবহার
করে দেখুন
যে কোন
সিডিরম
মাউন্ট
করা আছে
কিনা এবং
থাকলে তা
কাজ করছে
কিনা।view filenameকোন
পরিবর্তন
না করে
একটি ফাইল
পড়তে দেয়।
view /etc/fstab লিখে
একবার
পরীক্ষা
করে
দেখুন।
পড়া শেষ
হলে q চেপে
বের হয়ে
আসুন।cat filenameকম্পিউটার
স্ক্রীনে
filename
নামের
ফাইলটিকে
প্রিন্ট
করে। যদি
ফাইলটি
খুব বড় হয়
এবং
স্ক্রীনে
শুধুমাত্র
ফাইলের
শেষাংশই
দেখা যায়
তবে Scroll Lock
চেপে up-arrow
চাপলে
ফাইলের
অন্যান্য
অংশও পড়তে
পারবেন।
এই একই
প্রক্রিয়া
ম্যানুয়াল
পেজের
ক্ষেত্রেও
প্রযোজ্য।
পুনর্বার
Scroll Lock
চাপলে এই
প্রক্রিয়া
বন্ধ হয়ে
যাবে।
আপনার home
ডিরেক্টরির
কিছু
লুকানো
ফাইলের
ওপর cat
কমান্ডটি
ব্যবহার
করে দেখতে
পারেন,
যেমন - cat
.cshrc, cat
.login , cat
.profile।.cshrc
ফাইলে ls
কমান্ডের
কিছু alias
দেখতে
পাবেন।
আপনি নিজেও
.cshrc ফাইলে
কিছু alias তৈরী
করতে
পারেন। যদি
সিস্টেমের
প্রত্যেক
ব্যবহারকারীকে
alias'গুলো
ব্যবহার
করতে দিতে
চান, তবে
csh এর
মূল
কনফিগারেশন
ফাইল
/etc/csh.cshrc'তে
আপনার alias
গুলো লিখে
রাখুন।তথ্য ও
সহায়িকাএখন
সহায়িকা
পড়ার
বিভিন্ন
পদ্ধতির
বর্ণনা
দেয়া
হচ্ছে। text
শব্দটির
সাহায্য
আপনার
পছন্দের
কোন একটি
বিষয়কে
বোঝানো
হচ্ছে।
সাধারণত
বিভিন্ন
কমান্ড ও
গুরুত্বপূর্ণ
ফাইলের
জন্য
প্রয়োজনীয়
সহায়িকা
দেয়া
থাকে।apropos textwhatis
ডাটাবেসে
text এর
ওপর কোন
তথ্য
থাকলে তা
দেখায়।man texttext
সংক্রান্ত
ম্যানুয়াল
পেজ থাকলে
তা দেখায়।
ম্যানুয়াল
পেজ হল
ইউনিক্স
সিস্টেমগুলোতে
ডকুমেন্টেশনের
সবচেয়ে বড়
উত্স।
উদাহরণস্বরূপ
man ls
কমান্ডটি
আপনাকে ls
কমান্ড
ব্যবহারের
সমস্ত
পদ্ধতি
জানাবে।
ম্যানুয়াল
পেজ দেখার
সময় Enter
চাপলে
একলাইন
সামনে,
CtrlB
চাপলে এক
স্ক্রীন
পেছনে,
Ctrl
F
চাপলে এক
স্ক্রীন
সামনে এবং
q বা Ctrl
C
চাপলে
ম্যানপেজ
থেকে বের
হয়ে আসা
যায়।which textআপনার
ব্যবহৃত path
এ text
কমান্ডটি
পাওয়া
গেলে path টি
জানানো
হয়।locate
textযে সকল path এ
text
শব্দটি
পাওয়া
যাবে, তা
আপনাকে
জানানো
হবে।whatis textসংক্ষিপ্তাকারে
text
কমান্ডটির
কাজ
সম্পর্কে
জানায়। whatis
*
লিখলে
বর্তমান
ডিরেক্টরির
সকল
বাইনারি
ফাইলের
কাজ
সম্পর্কে
জানাতে
চেষ্টা
করে ।whereis texttext
নামক
ফাইলটিকে
খুজে বের
করার
চেষ্টা
করে এবং
খুজে পেলে
text
ফাইলের path
জানায়।কিছু বহুল
ব্যবহৃত ও
গুরুত্বপুর্ণ
কমান্ডের
ওপর
whatisব্ঃব্যবহার
করে দেখতে
পারেন,
যেমন- cat,
more, grep,
mv, find,
tar, chmod,
date এবং
script । more
কমান্ডটি
এক পৃষ্ঠা
করে লেখা
পড়তে দেয়।
ডস-এও
কমান্ডটি
একই কাজ
করে;
উদাহরণস্বরূপ:
ls | more
কিংবা more
filename ।
*
চিহ্নটি wildcard
হিসেবে কাজ
করে, যেমন- ls
w* লিখলে
নামের
প্রথম
অক্ষর w, এ
ধরনের সব
ফাইলের নাম
দেখা যায়।হয়তো কিছু
কমান্ড
আপনার
সিস্টেমে
ভালভাবে
কাজ করছে
না। locate
এবং whatis
উভয়ই একটি
ডাটাবেসের
ওপর নির্ভর
করে যা
প্রতি
সপ্তাহে
নতুন করে
তৈরী করা
হয়। যদি
আপনার
কম্পিউটারটি
সাপ্তাহিক
ছুটির দিনে
বন্ধ থাকে
কিংবা ঐ
দিন FreeBSD
চালানো না
হয়, তবে
দৈনিক,
সাপ্তাহিক
কিংবা
মাসিক
কাজগুলো
যেকোন সময়ই
করতে
পারেন।
পরবর্তি
কমান্ডগুলো
আপনাকে এই
ব্যবস্থা
করে দেবে; root
হিসেবে
কমান্ডগুলো
চালান এবং
একটি
কমান্ডের
কাজ শেষ
হলেই কেবল
পরের
কমান্ডটি
প্রয়োগ
করুন।#periodic daily
সংশ্লিষ্ট আউটপুট
#periodic weekly
সংশ্লিষ্ট আউটপুট
#periodic monthly
সংশ্লিষ্ট আউটপুটএই
কমান্ডগুলো
চলার সময়
বসে থেকে
অপেক্ষা
করতে না
চাইলে
AltF2
চেপে
আরেকটি
ভার্চুয়াল
কনসোল
খুলে তাতে
লগ ইন
করুন। মনে
রাখবেন,
ইউনিক্স
একটি
মাল্টিটাস্কিং,
মাল্টিইউজার
সিস্টেম,
তাই একত্রে
অসংখ্য
ব্যবহারকারী
ও
প্রোগ্রাম
চলানো কোন
সমস্যা নয়।
নতুন কনসোল
চালু করলেও
অবশ্য
কমান্ডগুলো
আপনার
বর্তমান
কনসোলে
কিছু লেখা
দেখাবে;
clear
কমান্ড
ব্যবহার
করে খুব
সহজেই
স্ক্রীন
পরিস্কার
করতে
পারেন।
কমান্ডগুলোর
কাজ শেষ
হয়ে গেলে
/var/mail/root এবং
/var/log/messages
ফাইলদুটোতে
একবার চোখ
বুলিয়ে
দেখুন।সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেশনের
অংশ হিসেবে
প্রায়ই
এধরনের
কমান্ড
চালাবার
প্রয়োজন
হয়। যেহেতু
আপনার
ইউনিক্স
সিস্টেমটির
আপনিই
একমাত্র
ব্যবহারকারী,
তাই
সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেরের
ভূমিকাও
আপনাকেই
পালন করতে
হবে।
সাধারণত যে
কাজগুলো root
হিসেবে না
করলেই নয়,
সেগুলোই
সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেশনের
অংশ।
বাজারে
ইউনিক্স
সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেশনের
ওপর অনেক
মোটা মোটা
বই পাওয়া
গেলেও
সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেশনের
ভাল বর্ণনা
এসব বইয়ের
অধিকাংশতেই
থাকে না।
বরং এদের
একটা বড়
অংশ ব্যায়
হয় উইন্ডো
ম্যানেজারের
ব্যবহার
পদ্ধতি
সংক্রান্ত
বর্ণনা
দিয়েই।
ইউনিক্স
সিস্টেম
অ্যাডমিনস্ট্রেশনের
ওপর দুটি
অসাধারণ বই
হল এডি
নেমেথে র
লেখা Unix System
Administration Handbook (Prentice-Hall, 1995, ISBN
0-13-15051-7) (যার
দ্বিতীয়
সংস্করণের
প্রচ্ছদ
লাল রঙের)
এবং এলিন
ফ্রিজে র
লেখা Essential System
Administration (O'Reilly Associates, 1993,
ISBN 0-937175-80-3)। আমি
নিজে অবশ্য
পড়ি
নেমেথের
বই।লেখা এডিট করাসিস্টেমকে
প্রয়োজন মত
কনফিগার
করার জন্য
আপনাকে
বিভিন্ন
ফাইল এডিট
করতে হবে।
এই
ফাইলগুলোর
অধিকাংশই
/etc
ডিরেক্টরিতে
অবস্থিত
এবং এদেরকে
root হিসেবে
এডিট করতে
হয়; root হওয়ার
জন্য su
কমান্ডটি
ব্যবহার
করতে
পারেন।
সহজে
চালানো যায়
এরকম একটি
এডিটর হল ee
; কিন্তু
দূরদর্শী
চিন্তাভাবনা
করলে vii
এডিটরই
চালাতে
শেখা
উচিত্।
vi ইনস্টল
করা থাকলে
vii এর ওপর
একটি
চমত্কার
টিউটোরিয়াল
পাবেন
এখানে- /usr/src/contrib/nvi/docs/tutorial
। এছাড়াও
এটি পেতে
পারেন ftp.cdrom.com
নামক FTP
সাইটের
FreeBSD/FreeBSD-current/src/contrib/nvi/docs/tutorial
অবস্থান
থেকে।এডিট করার
পূর্বে
প্রতিটি
ফাইলের
একটি
ব্যাকআপ
কপি রাখা
উচিত্।
যদি আপনি
/etc/rc.conf
ফাইলটি
এডিট করতে
চান তবে cd
/etc
লিখে /etc
ডিরেক্টরিতে
প্রবেশ
করুন এবং
লিখুন#cp rc.conf rc.conf.origএর ফলে
rc.conf
ফাইলের
rc.conf.orig নামক
একটি কপি
তৈরী হবে।
পরে যদি
কোন কারণে
rc.conf এর
মূল কপি
ব্যবহারের
প্রয়োজন হয়
তবে rc.conf.orig
কে rc.conf এ
কপি করা
যাবে। তবে
সবচেয়ে ভাল
হয় rc.conf এর
নাম
পরিবর্তন
করে rc.conf.orig
করার পর
rc.conf.orig কে
rc.conf এ কপি
করলে:#mv rc.conf rc.conf.orig#cp rc.conf.orig rc.confএরকম করার
কারণ হল,
mv
কমান্ডের
সাহায্যে
ফাইলের নাম
পরির্বতন
করলেও ফাইল
সংক্রান্ত
বিভিন্ন
তথ্য, যেমন-
তারিখ,
মালিকানা
ইত্যাদি
অপরিবর্তিত
থাকে। এখন
rc.conf কে
এডিট করতে
পারেন। কোন
কারণে
এডিটপূর্ব
rc.conf এর
প্রয়োজন
হলে প্রথমে
বর্তমান
rc.conf এর
নাম
পরিবর্তন
করে rc.conf.myedit
করুন (কারণ
আপনার
এডিটকৃত
rc.conf'কেও
হয়তো
ভবিষ্যতে
প্রয়োজন
হতে পারে)
ঃ#mv rc.conf.orig rc.confএর ফলে
সবকিছু
পূর্বের মত
হয়ে যাবে।কোন ফাইল
এডিট করতে
চাইলে
লিখুন,#vi filenameArrow key
ব্যবহার
করে ফাইলের
আগে ও পিছে
যেতে
পারবেন।
ESC চাপলে
vi তার
কমান্ড
মোডে
প্রবেশ
করে। এখানে
vii এর
নিজস্ব
কিছু
কমান্ডের
বর্ণনা
দেয়া হলঃxযে
অক্ষরটির
ওপর
কার্সর
অবস্থান
করছে তা
মুছে
ফেলে।ddসম্পূর্ণ
একটি লাইন
মুছে
ফেলে(একটি
প্রকৃত
লাইন
স্ক্রীনের
একাধিক
লাইন জুড়ে
থাকতে
পারে;
সেজন্য এ
কমান্ডটি
লিখলে
একটি
প্রকৃত
লাইনের
জন্য
স্ক্রীনে
দৃশ্যমান
সবগুলো
লাইনই
মুছে
যাবে)।iকার্সরের
অবস্থানে
লেখা
ঢুকাতে
দেয়।aকার্সর
পরবর্তী
অবস্থানে
লেখা
ঢুকাতে
দেয়।a বা i
চাপার পর
আপনি ফাইলে
লিখতে
পারবেন এবং
ESC চেপে
আবারো
কমান্ড
মোডে
প্রবেশ
করতে
পারবেন।
কমান্ডমোডের
আরো কিছু
কমান্ড
দেয়া হল,:wআপনার
করা
পরিবর্তনগুলো
ডিস্কে
সেভ হয় ও
তারপর
আবার ফাইল
এডিট করা
যায়।:wqফাইল সেভ
হয় ও vi
থেকে বের
হয়ে
আসে।:q!কোন
পরিবর্তন
সেভ না
করেই vi
থেকে বের
হয়ে
আসে।/texttext কে
খুজে বের
করে ও
কার্সরকে
সেখানে
নিয়ে যায়।
এরপর / ও
Enter চাপলে
পরবর্তী
text এর
পূর্বে
কার্সর
নিয়ে
যায়।Gফাইলের
শেষে
যায়।nGnতম লাইনে
যায়।Ctrl-Lস্ক্রীনে
সবকিছু
নতুন করে
লেখা
হয়।Ctrlb
এবং Ctrlfযথাক্রমে
একস্ক্রীন
সামনে ও
পেছনে
যায়। more
ও view
কমান্ডের
ক্ষেত্রেও
এরা
অনুরূপ
কাজ করে।আপনার home
ডিরেক্টরিতে
vi চালিয়ে
অভ্যাস
করুন। vi
filename
লিখে একটি
নতুন ফাইল
খুলুন,
কয়েকটি
লাইন
লিখুন,
মুছে
ফেলুন, সেভ
করুন, vi
থেকে বের
হয়ে যান,
আবার নতুন
ফাইলটি
vi-এ ওপেন
করুন।
এডিটর
হিসেবে vi
আসলেই
কিছুটা
জটিল এবং
একারণে
অনেক কিছুই
আপনার কাছে
অদ্ভূত মনে
হতে পারে।
কখনো হয়তো
ভুল
কমান্ডের
কারণে vi
এমন কিছু
করে বসবে
যা আপনি
মোটেও করতে
চাচ্ছেন
না।
এতকিছুর
পরও vi
অনেকেরই
পছন্দের
এডিটর; DOS
EDIT থেকে
এটি অনেক
শক্তিশালী,
:r
কমান্ডটি
ব্যবহার
করে
এসম্পর্কে
কিছু ধারনা
পেতে
পারেন।
একবার
দুবার ESC
চেপে
নিশ্চিত
হয়ে নিন যে
আপনি vi
এর কমান্ড
মোডে আছেন।
তারপর :w
চেপে লেখা
সেভ করুন,
কিছু লিখে
:q! চেপে
সেভ না
করেই বের
হয়ে আসুন
এবং নতুন
করে ফাইলটি
খুলে
সর্বশেষ
সেভ করা
অবস্থা
থেকে আবারও
এডিট করতে
থাকুন।এখন cd
কমান্ডের
সাহায্যে
/etc
ডিরেক্টরিতে
প্রবেশ
করুন, su
কমান্ড
ব্যবহার
করে root হোন,
vi দিয়ে
/etc/groups
ফাইলটি
এডিট করে whell
গ্রুপে কোন
একজন
ব্যবহারকারীকে
যোগ করুন।
এজন্য
প্রথম
লাইনটির
শেষে একটি
কমা এবং
তারপর উক্ত
ব্যবহারকারীর
লগ ইনের
নাম লিখুন।
এরপর
প্রথমে Esc
ও পরে :wq
চেপে
ফাইলটি সেভ
করুন ও vi
থেকে বের
হয়ে আসুন।
এই
পরিবর্তন
তাত্ক্ষণিকভাবে
কার্যকর
হবে। (আশা
করি কমার
পর কোন space
বসাননি)ডস থেকে
ফাইল
প্রিন্ট
করাএ অবস্থায়
সম্ভবত
আপনার
প্রিন্টার
কাজ করছে
না। তাই
কোন
ম্যানুয়াল
পেজকে
ফ্লপিতে
করে ডস-এ
নিয়ে
কিভাবে
প্রিন্ট
করবেন তার
বর্ণনা
এখানে দেয়া
হল। মনে
করুন আপনি
কোন ফাইল
ব্যবহারের
অনুমতি
পরিবর্তনের
প্রক্রিয়া
ভালভাবে
পড়তে
চাইছেন
(এটি
যথেষ্ট
গুরুত্বপূর্ণ
একটি
ব্যাপার)।
man chmod
কমান্ড
ব্যবহার
করে আপনি
এসম্পর্কে
পড়তে
পারবেন,%man chmod | col -b > chmod.txtএই
কমান্ডটি
chmod এর
ম্যানুয়াল
পেজকে
স্ক্রীনে
না দেখিয়ে
chmod.txt
ফাইলে লিখে
দেবে। এখন
ফ্লপি
ড্রাইভে
একটি ডস
ফরম্যাটের
ফ্লপি
রাখুন, su
কমান্ড
ব্যবহার
করে root হোন
এবং লিখুন#/sbin/mount -t msdos /dev/fd0 /mntএর ফলে /mnt
ডিরেক্টরিতে
ফ্লপি
ড্রাইভ
মাউন্ট
হবে।এখন যে
ডিরেক্টরিতে
chmod.txt
নামের
ফাইলটি
তৈরী
করেছেন
সেখানে
গিয়ে chmod.txt
কে ফ্লপিতে
কপি করতে
পারেন
(এজন্য root
হিসেবে কাজ
করার কোন
প্রয়োজন
নেই, তাই
exit লিখে
অনায়াসে jack
হিসেবে
কাজকর্ম
চালিয়ে
যেতে
পারেন)।%cp chmod.txt /mntls /mnt
কমান্ড
লিখলে /mnt
ডিরেক্টরির
সব ফাইলের
নাম দেখতে
পাবেন এবং
সেখানে
chmod.txt এর
নামও
থাকবে।আপনি
বিশেষ করে
/sbin/dmesg
কমান্ডের
আউটপুটকে
একটি ফাইলে
লিখে রাখার
প্রয়োজনীয়তা
অনুভব করতে
পারেনঃ% /sbin/dmesg > dmesg.txtতৈরী হয়ে
গেলে
ফাইলটিকে
ফ্লপিতে
স্থানান্তর
করতে
পারেন।
/sbin/dmesg
আউটপুট
হিসেবে
বুটলগ
রেকর্ড
দেখায় এবং
এটি
বিশেষভাবে
গুরুত্বপূর্ণ
কারণ এর
মাধ্যমে
জানা যায়
যে FreeBSD চালু
হওয়ার সময়
কি কি
যন্ত্রপাতি
সনাক্ত
করেছে। যদি
আপনি FreeBSD Generals Questions
মেইলিং
লিস্ট
freebsd-questions@FreeBSD.org
কিংবা কোন
ইউজনেট
গ্রুপে
এধরনের কোন
প্রশ্ন
করেন যে, FreeBSD
আমার
কম্পিউটারের
টেপড্রাইভ
খুজে
পাচ্ছে না,
এখন আমি কি
করব ? তবে
উত্তরদাতাদের
প্রত্যেকেই
dmesg কি
দেখাচ্ছে
তা জানতে
চাইবে।এখন আপনি root
হিসেবে
ফ্লপিড্রাইভকে
ডিসমাউন্ট
করতে
পারেন,#/sbin/umount /mntএবার
ফ্লপি
ডিস্কটি
বের করে
কম্পিউটার
রিবুট করুন
ও তারপর
ডস-এ
প্রবেশ
করুন। এই
ফাইলগুলোকে
ফ্লপি থেকে
কোন একটি
ডস
ডিরেক্টরিতে
কপি করে
ডস-এর EDIT,
উইন্ডোসের
নোটপ্যাড,
ওয়ার্ডপ্যাড
বা অন্য
কোন
ওয়ার্ডপ্রসেসরে
ওপেন করুন
এবং ছোটখাট
কোন
পরিবর্তন
করুন যেন
ফাইলটিকে
নতুন করে
সেভ করার
সুযোগ
পাওয়া যায়।
এরপর
ফাইলটি
প্রিন্ট
করুন। আশা
করা যায় যে
এই
পদ্ধতিতে
ফাইলটি ঠিক
মতই
প্রিন্ট
হবে।
সবচেয়ে ভাল
ফল পাওয়ার
জন্য ডস-এর
print
কমান্ড
ব্যবহার
করে
ম্যানুয়াল
পেজকে
প্রিন্ট
করতে
পারেন। (এ
মুহূর্তে FreeBSD
থেকে
মাউন্টকৃত
কোন ডস
পার্টিশনে
সরাসরি
ফাইল কপি
করাটা
কিছুটা
ঝুকিপূর্ণ)FreeBSD থেকে
প্রিন্ট
করার জন্য
/etc/printcap
ফাইলে একটি
এন্ট্রি
থাকতে হবে
এবং /var/spool/output
ডিরেক্টরিতে
এই
এন্ট্রির
নামানুসারে
একটি
ডিরেক্টরি
থাকতে হবে।
যদি আপনার
প্রিন্টারটি
lpt0
পোর্টে
(যাকে ডস-এ
LPT1 বলা হয়)
থাকে এবং /var/spool/output
ডিরেক্টরিতে
lpd
নামে কোন
ডিরেক্টরি
না থাকে
তবে root
হিসেবে mkdir
lpd
কমান্ড
দিয়ে lpd
নামের
ডিরেক্টরিটি
তৈরী করলেই
প্রিন্টারটি
হয়তো কাজ
করবে।
প্রিন্টারটি
FreeBSD'তে কাজের
উপযোগী হলে
সিস্টেম
বুট হওয়ার
সময় সাড়া
দেবে এবং lp
বা lpr একটি
ফাইল
প্রিন্ট
করার
চেষ্টা
করবে।
ফাইলটি শেষ
পর্যন্ত
প্রিন্ট
হবে কি হবে
না তা
নির্ভর করে
প্রয়োজনীয়
প্রিন্টার
কনফিগারেশনের
ওপর।
প্রিন্টার
কনফিগার
করার
বিস্তারিত
বিবরণ
রয়েছে FreeBSD হ্যান্ডবুকে।আরো কিছু
প্রয়োজনীয়
কমান্ডdfমাউন্টকৃত
সকল ফাইল
সিস্টেমের
আয়তন
দেখায়।ps auxচলন্ত
প্রসেসগুলোর
নাম ও
অন্যান্য
কিছু
বৈশিষ্ট্য
দেখায়।
কমান্ডটির
সংক্ষিপ্তরূপ
হল ps ax ।rm filenamefilename
নামের
ফাইলটিকে
মুছে
ফেলে।rm dirdir
নামের
ডিরেক্টরি
ও তার
অন্তর্গত
সকল
সাবডিরেক্টরি
মুছে ফেলে
-- এই
কমান্ডটি
ব্যবহারের
পূর্বে
যথেষ্ট
সতর্ক
হওয়া
প্রয়োজন।ls বর্তমান
ডিরেক্টরি
ও তার
বিভিন্ন
সাবডিরেক্টরিতে
অবস্থিত
সকল
ফাইলের
নাম
দেখায়।
ফাইল খুজে
বের করার
কোন ভাল
পদ্ধতি
যখন আমার
জানা ছিল
না তখন আমি
ls >
where.txt
কমান্ডটি
ব্যবহার
করে /
অথবা /usr
ডিরেক্টরির
সব ফাইলের
তালিকা
তৈরী করে
তাতে
দরকারী
ফাইলটি
খুজতাম।passwdকোন
সাধারণ
ব্যবহারকারী
বা root এর
পাসওয়ার্ড
পরিবর্তন
করে।man hierইউনিক্সে
ব্যবহৃত
ফাইল
সিস্টেম
বিন্যাসের
ওপর লিখিত
ম্যানুয়াল
পেজ
দেখায়।find
কমান্ড
ব্যবহার
করে /usr
ডিরেক্টরির
কোন ফাইলকে
এভাবে
খুঁজে পেতে
পারেন,#find /usr -name "filename"আপনি
ইচ্ছা করলে
filename এর
পরিবর্তে
ওয়াইল্ডকার্ড
হিসেবে *
ব্যবহার
করতে পারেন
(ফাইলের
নাম লিখলে
তার পূর্বে
ও পরে
উদ্ধৃতি
চিহ্ন
থাকবে)।
যদি find
কমান্ডকে
/usr এর
পরিবর্তে
/
ডিরেক্টরির
নাম দেয়া
হয় তবে
সিডিরম ও
ডস
পার্টিশনসহ
মাউন্টকৃত
সকল ফাইল
সিস্টেমেই
ফাইলটি
খোঁজা
হবে।ইউনিক্স
কমান্ড ও
ইউটিলিটির
ওপর একটি
চমত্কার
বই হল,
অ্যাব্রাহাম
ও লারসেনের
লেখা Unix for the Impatient
(2nd ed., Addison-Wesley,
1996). এছাড়া
ইন্টারনেটেও
ইউনিক্স এর
ওপর প্রচুর
তথ্য পাওয়া
যায়। এর
মধ্যে
বিশেষ
উল্লেখযোগ্য
হল Unix Reference
Desk ।এখন যা করবেনআপনি
সম্ভবত এখন
বিভিন্ন
ডিরেক্টরিতে
প্রবেশ
করতে ও
সেখানকার
ফাইল এডিট
করতে
পারছেন।
সুতরাং
অন্যান্য
কাজগুলোও
আপনি এখন
করতে
পারবেন। এ
সম্পর্কিত
প্রচুর
তথ্য FreeBSD
হ্যান্ডবুক
(যা সম্ভবত
আপনার
হার্ডডিস্কেই
রয়েছে) ও FreeBSD'র
ওয়েবসাইটে
রয়েছে।
বিভিন্ন
কাজের জন্য
অসংখ্য
সফটওয়ারের
প্যাকেজ ও
পোর্ট
সংস্করণ
সিডিরম ও
ওয়েবসাইট
দুস্থানেই
আছে।
কিভাবে
প্যাকেজ ও
পোর্ট
ইনস্টল
করতে হবে
সে
সম্পর্কে
হ্যান্ডবুকে
বিস্তারিত
বিবরণ দেয়া
হয়েছে। কোন
প্যাকেজ
সিডিরমে
থাকলে তা
ইনস্টল
করার সহজ
পদ্ধতিহল
pkg_add
/cdrom/packages/All/packagename
,
এখানে
packagename
শব্দটি
দিয়ে যে
সফটওয়ারটি
ইনস্টল করা
হচ্ছে তার
প্যাকেজ
ফাইলের নাম
বোঝানো
হয়েছে।
সিডিরমের
cdrom/packages/index,
cdrom/packages/index.txt এবং
cdrom/ports/index
ফাইলগুলোতে
সব প্যাকেজ
ও পোর্টের
নাম ও অতি
সংক্ষিপ্ত
বর্ণনা
রয়েছে।
সফটওয়ারগুলোর
সম্পূর্ণ
বিবরণ থাকে
/cdrom/ports/*/*/pkg/DESCR
ফাইলে।
এখানে *
দুটো
যথাক্রমে
সফটওয়ারের
ধরন ও
নামের
পরিবর্তে
ব্যবহৃত
হচ্ছে।সিডিরম
থেকে পোর্ট
ইনস্টল
করার জন্য
হ্যান্ডবুকে
যে বর্ণনা
রয়েছে তা
যদি আপনার
কাছে বেশ
জটিল মনে
হয় তবে এই
সংক্ষিপ্ত
বর্ণনাটি
আপনার কাজে
আসতে
পারেঃযে
পোর্টটি
ইনস্টল
করবেন তা
প্রথমে
খুজে বের
করুন। মনে
করুন
পোর্টটির
নাম Kermit।
সিডিরমের
ভেতর Kermit
এর জন্য
একটি
ডিরেক্টরি
থাকবে। এই
ডিরেক্টরিকে
/usr/local
ডিরেক্টরিতে
কপি করুন (
যেসকল
সফটওয়ার
সিস্টেমের
সকল
ব্যবহারকারীই
চালাবে
সেগুলো
ইনস্টল
করার জন্য
/usr/local
একটি ভাল
জায়গা)ঃ#cp -R /cdrom/ports/comm/kermit /usr/localএর ফলে
সিডিরমের
kermit
সাবডিরেক্টরির
সব ফাইলই /usr/local/kermit
ডিরেক্টরিতে
কপি হবে।আপনার
সিস্টেমে
/usr/ports/distfiles
নামে কোন
ডিরেক্টরি
না থাকলে
mkdir
কমান্ডের
সাহায্যে
তা তৈরী
করুন। এখন
/cdrom/ports/distfiles
ডিরেক্টরিতে
আপনার
প্রয়োজনীয়
পোর্ট
ফাইলটি আছে
কিনা তা
দেখুন। যদি
থাকে, তবে
তা /usr/ports/distfiles
ডিরেক্টরিতে
কপি করুন।
FreeBSD'র নতুন
সংস্করণগুলোতে
অবশ্য এই
কপি করার
কাজটি
স্বয়ংক্রিয়ভাবে
হয় আর তাই
আপনার
ব্যবহৃত
সংস্করণটি
মোটামুটি
নতুন হলে
এই ধাপটি
বাদ দিতে
পারেন।
জেনে রাখা
ভাল যে,
Kermit এর
জন্য
সিডিরমে
কোন পোর্ট
ফাইল থেকে
না।এখন cd
কমান্ড
ব্যবহার
করে /usr/local/kermit
ডিরেক্টরিতে
প্রবেশ
করুন।
এখানে
Makefile নামে
একটি ফাইল
থাকবে।
এবার
লিখুন,
#make all installসিডিরম বা
/usr/ports/distfiles
ডিরেক্টরিতে
যদি
প্রয়োজনীয়
কম্প্রেসকৃত
পোর্ট ফাইল
না থাকে,
তবে FTP
ব্যবহার
করে এসময়
তা আনা
হবে। যদি /usr/ports/distfiles
ডিরেক্টরিতে
সংশ্লিষ্ট
ফাইল না
থাকে এবং
নেটওয়ার্কও
সচল না
থাকে তবে
অন্য কোন
কম্পিউটার
থেকে পোর্ট
ফাইলটি
ডাউনলোড
করে
ফ্লপিতে
করে নিয়ে
আসতে হবে
অথবা আপনার
কম্পিউটারের
ডস
পার্টিশনে
প্রথমে কপি
করে পরে তা
/usr/ports/distfiles-এ
কপি করতে
হবে। যদি
ডস ব্যবহার
করে পোর্ট
ফাইলটি
ডাউনলোড
করতে চান
তবে উক্ত
পোর্টের
Makefile পড়ে
(cat, more বা
view
কমান্ডের
সাহায্যে)
জেনে নিতে
হবে যে কোন
সাইট থেকে
ফাইলটি
ডাউনলোড
করা যায়।
ডস থেকে
ডাউনলোড
করা হলে
ফাইলের নাম
ছোট হয়ে
যাবে। তাই
/usr/ports/distfiles-এ
কপি করার
পর
ফাইলটিকে
প্রকৃত
নামে
পরিবর্তন
করতে হবে
(mv
কমান্ড
ব্যবহার
করে) যেন
পরবর্তীতে
তা মূল
নামেই
খুঁজে
পাওয়া যায়
(FTP
ব্যবহার
করতে চাইলে
বাইনারি
মোডে
ডাউনলোড
করুন)। এখন
/usr/local/kermit-এ
প্রবেশ করে
যে
ডিরেক্টরিতে
Makefile আছে
তা খুজে
বের করুন
এবং make allinstall
কমান্ডটি
প্রয়োগ
করুন।কোন পোর্ট
বা প্যাকেজ
ইনস্টল
করার সময়
আরেকটি
ব্যাপার যা
ঘটে তা হল
সংশ্লিষ্ট
সফটওয়ারটি
ছাড়াও
অন্যান্য
এক বা
একাধিক
সফটওয়ার
ইনস্টলেশনের
প্রয়োজনীয়তা।
যদি
ইনস্টলেশন
প্রক্রিয়াটি
can't find unzip বা
এধরনের কোন
লেখা
দেখিয়ে
বন্ধ হয়ে
যায়, তবে
প্রথমে
unzip এর
প্যাকেজ বা
পোর্ট
ইনস্টল করে
তারপর
সংশ্লিষ্ট
সফটওয়ারটি
ইনস্টল
করতে হবে।ইনস্টলেশন
সম্পন্ন
হলে rehash
কমান্ডটি
ব্যবহার
করুন। এর
ফলে FreeBSD তার path এ
অবস্থিত
ফাইলগুলোর
নাম নতুন
করে জানতে
পারবে। যদি
which ও whereis
কমান্ড
চালালে
ঘনঘন path not found
দেখতে পান
তবে home
ডিরেক্টরির
.cshrc ফাইলে
path এর
অন্তর্গত
ডিরেক্টরির
তালিকাতে
নতুন কিছু
ডিরেক্টরির
নাম যোগ
করতে
পারেন।
ইউনিক্স ও
ডস
উভয়টিতেই path
এর ভূমিকা
অনুরূপ; বে
ইউনিক্সে
নিরাপত্তার
খাতিরে
বর্তমান
ডিরেক্টরি
নিজে থেকে path
এর
অন্তর্ভুক্ত
হয় না। যদি
বর্তমান
ডিরেক্টরিতে
অবস্থিত
কোন কমান্ড
ব্যবহার
করতে চান,
তবে
কমান্ডের
পূর্বে
./ যোগ
করতে হবে।
এক্ষেত্রে
লক্ষ্য
রাখতে হবে
যেন slash ও
কমান্ডের
মাঝে কোন space
না থাকে।আপনি
ইচ্ছা করলে
Netscape এর
সর্বশেষ
সংস্করণ
তার FTP সাইট
থেকে
ডাউনলোড
করতে
পারেন। তবে
Netscape
চালানোর
জন্য X Window
থাকতে হবে।
এখন FreeBSD'র
জন্য Netscape
এর একটি
পৃথক
সংস্করণ
রয়েছে; তাই
ডাউনলোডের
পূর্বে এই
সংস্করণটির
কথা
বিশেষভাবে
মনে
রাখবেন।
ডাউনলোডের
পর প্রথমে
gunzip filename
ও তারপর tar
filename
কমান্ড
লিখুন।
এরপর
বাইনারি
ফাইলটিকে
/usr/local/bin
অথবা
সাধারণত
বাইনারি
ফাইল রাখা
হয় এরকম
কোন
ডিরেক্টরিতে
রাখুন, rehash
কমান্ড দিন
এবং তারপর
প্রত্যেক
ব্যবহারকারীর
home
ডিরেক্টরিস্থিত
.cshrc অথবা
সমগ্র
সিস্টেমের
জন্য csh
শেলের
স্টার্টআপ
ফাইল /etc/csh.cshrc
-এ নিচের
লাইনগুলো
লিখুনঃ
setenv XKEYSYMDB /usr/X11R6/lib/X11/XKeysymDB
setenv XNLSPATH /usr/X11R6/lib/X11/nls
এখানে ধরে
নেয়া হয়েছে
যে XKeysymDB
ফাইল ও nls
ডিরেক্টরি
উভয়ই /usr/X11R6/lib/X11
ডিরেক্টরিতে
অবস্থিত।
যদি এগুলো
এই
ডিরেক্টরিতে
না থেকে
তবে খুজে
বের করে /usr/X11R6/lib/X11
ডিরেক্টরিতে
কপি করে
দিন।ইতিপূর্বে
যদি সিডিরম
থেকে Netscape
এর পোর্ট
ইনস্টল করে
থাকেন, তবে
/usr/local/bin/netscape এর
স্থলে
Netscape এর
নতুন
বাইনারি
ফাইলটিকে
রাখবেন না।
/usr/local/bin/netscape হল
একটি শেল
স্ক্রিপ্ট
যা বেশ
কিছু Environment Variable এর
মান
নির্ধারণ
করে । বরং
নতুন
বাইনারি
ফাইলটির
নাম
পরিবর্তন
করে netscape.bin
রাখুন এবং
পুরনো
বাইনারি
ফাইলটিকে
সরিয়ে
ফেলুন।
পুরনো
বাইনারি
ফাইলটির
নাম হল
/usr/local/netscape/netscape ।কাজের পরিবেশশেল হল
আপনার
কাজের
পরিবেশের
সর্বাপেক্ষা
গুরুত্বপূর্ণ
অংশ।
সাধারণত
ডস-এ যে
শেলটি
ব্যবহৃত হয়
তার নাম
command.com ।
কমান্ড
লাইনে যেসব
কমান্ড
লেখা হয়,
শেল তা
থেকে আপনি
কি করতে
চান তা
বুঝতে পারে
ও অপারেটিং
সিস্টেমকে
জানায়।
এছাড়া শেলে
ব্যবহারের
জন্য শেল
স্ক্রিপ্টও
লেখা যায়
যা অনেকটা
ডস-এর
ব্যাচ ফাইল
এর মতই।
শেল
স্ক্রিপ্টে
অনেকগুলো
কমান্ড
লেখা থাকে
এবং
ব্যবহারকারীর
হস্তক্ষেপ
ছাড়াই
কমান্ডগুলো
চালানো
হয়।FreeBSD'তে প্রথম
থেকেই
csh ও
sh নামে
দুটি শেল
ইনস্টল করা
থাকে।
কমান্ড
লাইন থেকে
কাজকর্মের
জন্য csh শেল
ভাল, তবে
শেল
স্ক্রিপ্ট
লেখা
উচিত্ sh (বা
bash)
শেলের
জন্য।
এমুহূর্তে
কি শেল
ব্যবহার
করছেন তা
জানতে
চাইলে echo
$SHELL
কমান্ডটি
ব্যবহার
করুন।শেল
হিসেবে csh
বেশ ভাল
কিন্তু
tcsh শেল csh
এর সব কাজই
করতে পারে
এবং এটির
আরো কিছু
অতিরিক্ত
সুবিধা
আছে। tcsh শেল
ব্যবহার
করলে Arrow Key
চেপে
পূর্বে
ব্যবহৃত
কমান্ডগুলো
খুজে বের
করা ও এডিট
করা যায়।
এই শেলে
ফাইলের
নামের
প্রথম কিছু
অংশ লিখে
tab চাপলে (csh
এর
ক্ষেত্রে
Esc )
নামের
অবশিষ্ট
অংশ নিজে
থেকেই লেখা
হয়ে যায়।
এছাড়া cd
- লিখে
সর্বশেষ
ব্যবহৃত
ডিরেক্টরিতে
সরাসরি চলে
যাওয়া যায়।
এই শেলটির
কমান্ড
প্রম্পটকেও
বেশ সহজেই
পরিবর্তন
করা যায়।
সব মিলিয়ে tcsh
শেলে কাজ
করা বেশ
সুবিধাজনক।পরবর্তি
তিনটি ধাপে
একটি নতুন
শেল ইনস্টল
করার
পদ্ধতি
বর্ণিত
হলঃঅন্যান্য
সব পোর্ট
বা
প্যাকেজের
মতই যে
শেলটি
ব্যবহার
করতে চান
তার পোর্ট
বা
প্যাকেজ
ইনস্টল
করুন। এখন
প্রথমে
rehash
কমান্ড
দিন ও পরে
which tcsh (tcsh
শেল
ইনস্টলের
ক্ষেত্রে)
কমান্ড
দিয়ে
শেলটি
আসলেই
ইনস্টল
হয়েছে
কিনা তা
নিশ্চিত
হন ।
root হিসেবে
/etc/shells
ফাইলটি
এডিট
করুন।
ফাইলের
শেষে নতুন
শেলটির
জন্য একটি
লাইন যোগ
করুন,
এক্ষেত্রে
যা হল
/usr/local/bin/tcsh ।
এখন
ফাইলটি
সেভ করুন।
(কিছু
পোর্ট
ইনস্টল
হওয়ার সময়
নিজে
থেকেই এই
পরিবর্তনগুলো
সম্পন্ন
হয়)স্থায়ীভাবে
tcsh শেল
ব্যবহার
করতে
চাইলে chsh
কমান্ড
ব্যবহার
করুন। আর
সাময়িকভাবে
ব্যবহার
করার
ইচ্ছা
থাকলে
কমান্ড
হিসেবে
tcsh
লিখুন। এর
ফলে নতুন
করে লগ ইন
না করেই tcsh
শেল
ব্যবহার
করতে
পারবেন।বিভিন্ন
ইউনিক্স
বিশেষ করে
FreeBSD'র পুরনো
সংস্করণগুলোতে
root এর শেল
হিসেবে sh বা
csh ব্যতীত
অন্য কিছু
ব্যবহারকরাটা
বেশ
বিপদজনক।
কারণ অন্য
কোন শেল
ব্যবহার
করলে, যখন single
user mode এ
কম্পিউটার
ব্যবহারের
প্রয়োজন
হয়, তখন
হয়তো কোন
শেলই
থাকবে
না।দ্জতাই
root এর শেল
হিসেবে tcsh
ব্যবহার
করতে
চাইলে su
কমান্ড
ব্যবহার
করুন। এর
ফলে tcsh শেল root
এর Environment এর
অংশ হয়ে
যায়।
আপনার home
ডিরেক্টরির
.tcshrc
ফাইলে alias
রূপে এই
লাইনটি
ব্যবহার
করে
স্থায়ীভাবে
এধরনের
ব্যবস্থা
করতে
পারেন,
alias su su -m
tcsh শেল চালু
হওয়ার সময় csh
এর মতই
/etc/csh.cshrc ও
/etc/csh.login
ফাইলদুটো
পড়ে থাকে।
যদি home
ডিরেক্টরিতে
কোন .tcshrc
ফাইল না
থাকে তবে
সেখানকার
.login ও .cshrc
ফাইলদুটোও
tcsh পড়বে।
.tcshrc ফাইল
তৈরীর একটি
সহজ উপায়
হল সরাসরি
.cshrc'কে
.tcshrc'তে
কপি করা।আপনার
ব্যবহৃত
শেলের
প্রম্পট
কিরকম
দেখাবে, tcsh
শেল
ইনস্টলের
পর আপনি
এখন তা
নির্ধারণ
করতে
পারেন। tcsh এর
ম্যানুয়াল
পেজে
এসম্পর্কে
বিস্তারিত
বলা হয়েছে।
এখানে
প্রম্পট
নির্ধারণের
জন্য একটি
লাইন
উল্লেখ করা
হল। .tcshrc
ফাইলে এই
লাইনটি
লিখলে
প্রম্পট
থেকে জানা
যাবে - এ
পর্যন্ত
ব্যবহৃত
কমান্ড,
সময় ও
বর্তমান
ডিরেক্টরির
নাম। এছাড়া
tcsh শেল
ব্যবহার
করলে
সবসময়ই
প্রম্পটের
শেষে root এর
জন্য #
এবং সাধারণ
ব্যবহারকারীর
জন্য >
দেখা যাবে।
লাইনটি
হলঃ
set prompt "%h %t %~ %# "
যদি .tcshrc
ফাইলে কোন
set prompt লাইন
থাকে, তবে
সেখানে এই
লাইনটি
লিখুন। আর
যদি না
থাকে, তবে
if($?prompt) then এর
নিচে
লাইনটি যোগ
করুন।
পুরনো লাইন
থাকলে তা
comment out করে
দিন। এর
ফলে পুরনো
লাইনটিকে
সহজেই
ভবিষ্যতে
ব্যবহার
করতে
পারবেন। এই
পরিবর্তনগুলো
করার সময়
উল্লেখিন space
ও quote গুলো
ব্যবহার
করতে
ভুলবেন না।
source .tcshrc
কমান্ড
প্রয়োগ
করলে শেল
নতুন করে
.tcshrc
ফাইলটি
পড়বে।সকল Environment Variable এর
মান দেখতে
হলে env
কমান্ড
ব্যবহার
করুন।
ফলস্বরূপ
যে মানগুলো
দেখতে
পাবেন, তার
মধ্যে
উল্লেখযোগ্য
হল ডিফল্ট
এডিটর,
পেজার,
টার্মিনালের
ধরন
ইত্যাদি।
যদি আপনি
দূরবর্তী
কোন
কম্পিউটার
থেকে লগ ইন
করেন এবং
টার্মিনালের
অক্ষমতার
কারণে কোন
একটি
প্রোগ্রাম
চালাতে না
পারেন, তবে
খুবই কাজের
একটি
কমান্ড হল
setenv TERMvt100 ।অন্যান্যসিডিরম
আনমাউন্ট
করতে হলে root
হিসেবে /sbin/umount
/cdrom
কমান্ড
ব্যবহার
করুন এবং
সিডিরম বের
করে নিন।
আর সিডিরম
মাউন্ট
করার জন্য
ট্রেতে
ডিস্ক ভরে
/sbin/mount_cd9660 /dev/cd0a/cdrom
কমান্ড
ব্যবহার
করুন।
এখানে cd0a
হল সিডিরম
ড্রাইভের
প্রতিনিধিত্বকারী
ডিভাইস
ফাইলের
নাম। FreeBSD'র
নতুন
সংস্করণগুলোতে
সিডিরম
মাউন্ট
করার জন্য
শুধু /sbin/mount
/cdrom
লেখাই
যথেষ্ট।হার্ডডিস্কে
স্থান
সংকুলান না
হলে live filesystem
নামের FreeBSD'র
দ্বিতীয়
সিডিরমটি
ব্যবহার
করতে
পারেন। Live filesystem
এ কি থাকবে
না থাকবে
তা বিভিন্ন
সংস্করণের
ক্ষেত্রে
বিভিন্ন
হয়। আপনি
হয়তো
সিডিরম
থেকে
গেমস্
চালাতে
পারেন।
এজন্য
অবশ্য lndir
কমান্ড
ব্যবহার
করতে হবে
যা X Window
সিস্টেমের
সাথে
ইনস্টল হয়।
সাধারণত
ধরে নেয়া
হয় যে
প্রয়োজনীয়
ফাইলগুলো
/usr ও
তার
বিভিন্ন
সাবডিরেক্টরিতে
থাকে।
কিন্তু
এক্ষেত্রে
/cdrom এর
ভেতর
ফাইলগুলো
থাকায় lndir
কমান্ড
ব্যবহার
করে
বিভিন্ন
প্রোগ্রামগুলোকে
তাদের
প্রয়োজনীয়
ফাইলের
প্রকৃত
অবস্থান
জানিয়ে
দিতে হবে।
lndir-এর
ব্যাপারে
বিস্তারিত
জানার জন্য
man lndir
কমান্ড
দিয়ে lndir
এর
ম্যানুয়াল
পেজ পড়ুন।মন্তব্যআপনি যদি
এই গাইডটি
পড়ে থাকেন
তবে আমি
জানতে খুবই
আগ্রহী যে,
লেখাটি
কোথাও
অস্পষ্ট
মনে হয়েছে
কিনা কিংবা
কোন বিষয়
বাদ পড়েছে
বলে আপনার
মনে হয়
কিনা।
লেখাটি
আপনার
উপকারে
আসলে তাও
জানাতে
পারেন।
পরিশেষে,
চমত্কার
পরামর্শের
জন্য আমি
বিশেষভাবে
ধন্যবাদ
জানাই, জন
ফাইবার ও
সানি-স্টোনি
ব্রুক এর
কম্পিউটার
বিজ্ঞানের
অধ্যাপক
ইউজিন
ডব্লিউ
স্টার্ক
কে।অ্যানেলিসএন্ডারসন
andrsn AT andrsn.stanford.edu